Abu Jafor Khan’s poetry book ‘Syondito Borofer Kanna’ at book fair

Abu Jafor Khan’s poetry book ‘Syondito Borofer Kanna’ at book fair

Dailynewsun Report :
Poet Abu Jafar Khan’s poetry book ‘Syondito Borofer Kanna’ has come to light in Amar Ekushey Book Fair from ‘Poem Vein Publishers. His twenty books including novels and poetry have already been published, among them it is the nine number poetry book.

The price of the book has been kept 400 rupees and its cover is designed by Ayub Al Amin and illustrated by Indian artist Sunaini Naskar Manna. The book is available in Pavilion (12) of ‘Pathak Samabesh’.
Regarding the book of poems, Abu Jafor Khan said, ” Though I am a doctor, I am working on intoxicating art literature. As the world began to be affected by the epidemic of Covid -19, a different kind of poetic feeling began to arise in my brain, from which I wrote the book ‘Sandita Barafer Canna’. “

Poem Vein Publishers has created an international standard book promotional animation video for the book. The publisher claims that this is the first book promotional animation video in Bangladesh.

Abu Jafor Khan receives an MBBS degree from Rajshahi Medical College and a Master’s degree in Community Medicine from Dhaka. As an officer of the BCS (Health) cadre, he is currently working as a Deputy Civil Surgeon in the Health Department.

Among the published books, a number of novels and poetry are widely circulated among Bengali-speaking readers in India, the United Kingdom, the United States and our home land too. It is discussed and acclaimed in various newspapers at home and abroad.

He is currently the President of the Editorial Board of the International Online Literary Magazine Poemvien.com and the President of the Bangladesh Kabita Mancha Literary Organization.

In recognition of his contribution to Bengali literature, he has already been awarded the International Mother Language Medal by the Bangladesh Kabita Sangsad, the Rabindra Smarak Award, the Bangla Literary Medal on the occasion of the International Bengali Literary Conference (Bangladesh). BR Ambedkar Sahitya Sammanna, Chokh Sahitya Padak on behalf of Chokh Patrika published from Kolkata, Pallikabi Jasimuddin Gold Medal by Poet Jasimuddin Parishad, Nazrul Sahitya Smriti Gold Padak from West Bengal, India and Michael Madhusudan Academy, Kolkata, West Bengal, India from Kolkata, West Bengal. He won the Honorary Medal from the Bharat Banga Sahitya Sammelan and the Bangla Sahitya Gold Medal in Fiction from the Bangladesh Kabita Sangsad.

This literary genius, who is averse to self-promotion, is constantly practicing literature in silence.

ধানফুল গাঁয়ের কবি আবু জাফর । বুলবুল চৌধুরী

ধানফুল গাঁয়ের কবি আবু জাফর । বুলবুল চৌধুরী

আগে কবি আবু জাফর খানের কোনো কবিতা আমি পড়িনি। কিছুদিন আগে দুয়ের প্রথম পরিচয় পর্বে তাঁর লেখা দুটি গ্রন্থ ‘একটি জিজ্ঞাসাচিহ্নের ভেতর’ ও ‘সোনালি ধানফুল’ হাতে পেতেই গভীর অভিনিবেশ দাবি করে বসল। কোনো কবিকে বুঝতে হলে তার লেখা দুটো গ্রন্থভুক্ত কবিতা দিয়ে নিঃসন্দেহে এর যথেষ্ট মূল্যায়ন টানা সম্ভব। পড়তে নেমে অসুবিধা হয় না যে, কবি মুক্তছন্দেরই বিচরণ করতে বেশি স্বস্তি বোধ করেন। দুটি গ্রন্থে তাঁর ছন্দোবদ্ধ কবিতার সংখ্যা খুবই অল্প। এর মানে এই নয় যে, বাকি কবিতাগুলো ছন্দহীন কিংবা ছন্নছাড়া; মুক্তছন্দও রীতি মেনে চললেও এর অন্তর্গত ছন্দের টানটাও লক্ষণীয়। সবচেয়ে আকর্ষণীয় দিক হচ্ছে এই কবির, তিনি চিত্রল পরম্পরায় সুন্দর ছবি আঁকতে পারেন; যা মানুষের বুকে গেঁথে যায় :
‘মেঘ আসে
অনিশ্চিত মেঘে জলের ক্রন্দন
পাহাড়টা বুকে করে রাখে
মেঘ উড়ে যায় জলশ্রী পেরিয়ে আকাশের পারে
ওই পারে আলোয় ভরা তাহার গাঁ
এপারে আঁধার, চেয়ে থাকি রাত্রিদিন
বুঝি নামে শুকতারাটি স্বপ্নহারা মাঠে।’
(একটি জিজ্ঞাসাচিহ্নের ভেতর, পৃ: ২০)

এই ক’টি পঙ্ক্তি বলে দেয়, সম্ভাবনার অপার দুয়ার তার হাতে। পাঠককে কবিতা ও কবির প্রতি আকর্ষণের জন্য কবিকে হতে হয় ঘোর-জাগানিয়া মানুষ। আবু জাফর খানের কলমে আছে ওরকম অনেক চয়ন। তাই তিনি বলেন, ‘প্রেম চলে গেলে বিরহ কী করে বাঁচে।’
তার আরেকটি কবিতা-পদশব্দ মিলিয়ে যায়’ (পৃ: ২৩); জীবন-রহস্যের নিগূঢ় তত্ত্ব বলে দেয়। আর এমন সুন্দর ছবি তৈরি করে-সত্যি বিস্ময় মানতে হয় :
‘আগে যেখানে ঘর ছিল
শালবনের গা-ঘেঁষে
এখনও সেখানেই আছে,
বারান্দা ডিঙিয়ে উঠোন, উঠোনের পাশে
পরাশ্রিত লতাগুল্ম, সটিগাছ, তারপর দখিনের মাঠ
হিম হাওয়া পাক খায় পুবে-পশ্চিমে।’

এ কবিতাটির শেষাংশে রয়েছে মানুষের জীবনের সত্য, অথচ নিষ্ঠুর উচ্চারণ, সেখানে তাই হাহাকার বা দীর্ঘশ্বাসও যেন নেই। আছে সত্য ও সরল স্বীকারোক্তি :
‘আগে যেখানে মুগ্ধতা ছিল
ছিল অনুযোগ, অভিমান
এখন শুধুই দায়সারা বর্ণগুলি ভেসে থাকে
ক্যানভাসে ক্ষয়ে যাওয়া আবছায়া মুখ।
যমুনার ঘাটে রাখা থোকা থোকা অঙ্গীকার
ভেসে ভেসে চক্রাকারে জলে দিয়েছে ডুব।’
(একটি জিজ্ঞাসাচিহ্নের ভেতর, পৃ-২৪)

কবির অন্তরজুড়ে প্রেম ও বিরহ কখনো কখনো পাশাপাশি থাকলেও বেশিরভাগ সময়ে তিনি বিরহে কাতর। দিশেহারা হয়ে অন্ধকারেও তাই চলে যেতে হয়, কিংবা মনে হয় শেষ পর্যন্ত আঁধারই বুঝি তাকে আশ্রয় দেবেন, ঠিক যে শেষাবধি, গভীর অন্ধকারেই জীবসত্তার সমর্পণ ও পরিণতি। তা বুঝেই ফিরে ফিরে আসার আকুলতা বাজে পঙ্ক্তিমালায় :
‘জেগে উঠে তোমায় দেখব বলে
তোমার কাছে ফিরে আসা হে শরণ্য অন্ধকার।’
(একটি জিজ্ঞাসাচিহ্নের ভেতর, পৃ: ৮০)

এবারে আসা যাক দ্বিতীয় কাব্যগ্রন্থ ‘সোনালি ধানফুল’-এর আলোচনায়। এর মানে এই নয় যে, এটি কবির দ্বিতীয় কৃত্য, ইতোপূর্বে এই কবির আরো পাঁচটি কাব্যগ্রন্থ প্রকাশিত হয়েছে। এবারে কবিকে দেখি আরো পরিণত ও সংহত উচ্চারণে:
‘আরেকবার তুমি আসতেই পারতে
খুব ভোরে না হোক, বিকেলে। বিকেল না হোক সন্ধেবেলা!
আসতেই পারতে তুমি
মধ্যরাতে এলেও দেখতে পেরে দরজা খোলাই ছিল।’
(সোনালি ধানফুল, পৃ: ১৫)

এ অপেক্ষা কখনো মাধবীর জন্য, কখনো অবসেশনে থাকা নলিন মাসি, জানকী, মুনিয়াদি, শিপ্রাদি ও মমদির জন্য; কিংবা বলা যায়, ষড়ঋতুর মতো ওই ছয় নারী মিলেমিশে শেষ পর্যন্ত একজন। আর তা হচ্ছে প্রেম। অপেক্ষার লক্ষ্য তাই অনির্দিষ্ট। ‘একটি জিজ্ঞাসাচিহ্নের ভেতরে’ গ্রন্থে কবি মাধবীর জন্য দাহপর্বে কাটিয়েছেন। জিজ্ঞেস করেছেন ওই নারীকে, ‘দাহপর্ব থেকে আর কতদূরে লাল-পলাশের বসন্ত?’

কিন্তু ‘সোনালি ধানফুলে’ এসেও ‘দাহপর্ব’ যেন ফুরোয় না। তবে সরাসরি অভিযুক্ত করতে পারেন না কাউকে। তাই বলে ওঠেন :
‘তুমি তো ফুল ফোটাও অন্য আঙিনায়
রথের মেলা থেকে রেশমি চুড়ি কিনে খিলিখিল হাসো
তোমার বাগানে বসন্ত যদি…।’
(সোনারি ধানফুল, পৃ: ৬১)

কবিকে কখনো-কখনো মনে হতে পারে যে, তিনি নিস্কাম প্রেমের পথিক; সে-কারণে মাধবীকে স্বীকারোক্তি দেন যে, ‘তোমার কথা আমি নলিন মাসিকে বলেছিলাম।’ উল্টো অভিযুক্ত করেন, আরেকজনকে, ‘অলক্ষ্যে আঙুলের কারুপ্যাঁচে কখন যে গড়ে তুললে / মৌন জনপদ আমি বুঝিনি।’ (পৃ: ৬১, ঐ)। এই নারী মাধবী বা নলিন নয়, মুনিয়াদি। যাকে তিনি দেখেন ‘অন্য আঙিনায় ফুল ফোটাতে…।’

প্রেমের তবু ঘাটতি হয় না। কারণ কবিই একমাত্র জানেন, সত্যিকার ভালোবাসতে। নারী এক্ষেত্রে নিমিত্ত মাত্র, তিয়াসই প্রধান। যে-ভুবনে এই কবির নিত্য যাতায়াত, আমি আশা করি যে, আমাদেরও একদিন অভিসার হবে ধানফুল গাঁয়ে।

*একটি জিজ্ঞাসাচিহ্নের ভেতরে। প্রকাশক: বেহুলা বাংলা, প্রকাশকাল-২০১৭, মূল্য-২৩০ টাকা।
**সোনালি ধানফুল। প্রকাশক: বেহুলা বাংলা, প্রকাশকাল-২০১৮, মূল্য: ২২৫ টাকা।

ইরাবতী ডেস্ক | Link

জীবন না জীবিকা, কোনটি আগে?

জীবন না জীবিকা, কোনটি আগে?

ডা. কে এম আবু জাফর

প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক মিডিয়ার লোকজন বারবার প্রশ্ন করেন, কোনটি আগে? আমি প্রজাতন্ত্র তথা স্বাস্থ্য বিভাগের কর্মী হিসেবে নির্দ্বিধায় বলব, একটি অন্যটির পরিপূরক। হ্যাঁ, পরিপূরক। জীবনের জন্যই জীবিকা। কোনওটি কোনওটি ছাড়া চলে না।
তাঁরা প্রশ্ন করেন, এই যে মার্কেট খুলে দেওয়া হলো, এর ইফেক্ট কতদূর গড়াবে?
খুলে না দিয়ে উপায় কী। জীবন ও জীবিকা সমান্তরাল পথেই চলে। পাশাপাশিই দৌঁড়ায়। কারণ জীবিকা না থাকলে জীবন চলে কী করে।
প্রশ্ন করেন, এই যে ভারতে মৃত্যুর স্তূপ, সেটি আমাদেরও ছোঁবে কী?
হ্যাঁ, ছুঁতে তো পারেই। আমাদের এই ঘনবসতিপূর্ণ ছোট্ট দেশটির চারপাশেই তো ভারত। সেখান থেকে আমাদের এখানে আসতে তো খুব বেশি সময় লাগার কথা নয়।
প্রশ্ন করেন, আমাদের চিকিৎসা ব্যবস্থার অবস্থা কী? আমরা কি সামাল দিতে পারব?
আমাদের মতো একটি উন্নয়নশীল দেশে চিকিৎসা ব্যবস্থা যেরকম থাকার কথা তার চেয়েও যথেষ্ট ভালো অবস্থায় রয়েছে বলেই আমি মনে করি। কারণ বিগত এক বছর এই অতিমারি রোগটি আমরা নিয়ন্ত্রণেই রাখতে পেরেছি। হ্যাঁ, সবখানে হয়তো কেন্দ্রিয় অক্সিজেন সরবরাহ নেই, তবে পর্যাপ্ত অক্সিজেন সিলিন্ডার রয়েছে, হাইফ্লো ন্যাজাল ক্যানুলা রয়েছে। আমরা মৃত্যুকে এখনও পর্যন্ত নিয়ন্ত্রণেই রেখেছি। একটি উন্নয়নশীল দেশে একেবারে মফস্বল পর্যন্ত পর্যাপ্ত আইসিইউ, ভেন্টিলেটর, আরটিপিসিআর ল্যাব রাতারাতি স্থাপিত হয়ে যাবে, সেটি আশা করাও কি ঠিক? তবে সরকার ক্রমাগত কাজ করে যাচ্ছেন সর্বোচ্চ চিকিৎসা সুবিধা নিশ্চিত করবার লক্ষ্যে। আমাদের এখানে আইসিইউ স্থাপিত হয়েছে, সেন্ট্রাল অক্সিজেন সরবরাহের কাজ চলছে, আরটিপিসিআর ল্যাবের কাজও শুরু হয়েছে। ইতোমধ্যে জীন-এক্সপার্ট মেশিন স্থাপিত হয়েছে। আমরা চাহিদামতো রোগ সনাক্ত করতে পারছি কিন্ত।
ইতোমধ্যে ভারতের সঙ্গে স্থল বন্দর বন্ধ হয়েছে। বিমান তো তারও আগে থেকে বন্ধ। সরকার কিন্তু তাঁর কাজটি যথাযথই করছেন। ভ্যাকসিনেশনের কাজ চলছে। এবং পৃথিবীর আরসব দেশের তুলনায় করোনা নিয়ন্ত্রণে সরকার কিন্তু অগ্রগামী।
লক্ষ্য করুন, এই অতিমারি রোগটি কিন্ত পৃথিবীর উন্নত দেশগুলোকেও একেবারে পর্যদুস্ত করে ছাড়ছে। অ্যামেরিকা, ফ্র্যান্স, ইটালি, ব্রাজিল একেবারে পরাস্ত। মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর বুদ্ধিদীপ্ত সিদ্ধান্ত এবং প্রজ্ঞায় আমরা এখনও পর্যন্ত সহনশীল মাত্রার মধ্যেই আছি। কিন্তু কতদিন? যে কোনও অতিমারি মোকাবিলায় তো সকলের সম্মিলিত আন্তরিক উদ্যোগ এবং সহযোগিতা বিশেষ প্রয়োজন। আমরা সেটি করছি কি?
বিগত এক বছর যাবৎ জেলা প্রশাসন, স্বাস্থ্যবিভাগ, পুলিশ প্রশাসন ক্রমাগত কাজ করে যাচ্ছে। বোঝাতে চাইছে, এটি থেকে বাঁচতে হলে স্বাস্থ্যবিধি মানতে হবে। জনসমাগম সীমিত করতে হবে। মাস্ক পরতে হবে। দূরত্ব বজায় রেখে চলতে হবে। শুধুমাত্র স্বাস্থ্যবিধি মানলেই আমরা আশিভাগ সুরক্ষা নিশ্চিত করতে পারি। এটি মানানোর জন্য অবিরত প্রচারণা চালানো হচ্ছে। কিন্তু আমরা মানছি কি?
আমি মাঠ পরিদর্শনে গিয়ে দেখি, চায়ের দোকানে জটলা। কারও মুখে মাস্ক নেই। দু একজনের যাওবা আছে, সেটি থুতনিতে। হায়, বাঙালি! আমরা কেবল দোষারোপ করতে জানি। নিজেদের কাজটি কিন্তু করি না। এ হামিদ রোডে গেলে দেখি, গায়ে গা লাগিয়ে দাঁড়িয়ে আছে সব। কারও মুখে মাস্ক নেই। কী অদ্ভুত আমরা!
ভারতের ট্রিপল মিউটেন্ট ভাইরাসটি আমাদের দেশে যে আসবে না সেটির কি গ্যারান্টি আছে? কিংবা ইতোমধ্যে হয়তো এসেই গেছে। আসাটাই তো স্বাভাবিক। কারণ, ভাইরাসটি কিন্তু বায়ুবাহিত। বাতাস তো আর কাঁটাতার দিয়ে আটকানো যায় না। 
যশোরের কথাই ধরুন। ভারত ফেরত দশজন হাসপাতাল থেকে পালিয়েছে। তারা যে ইতোমধ্যে কয়েক হাজার মানুষকে সংক্রমিত করেনি, সেটি বলি কী করে। এই হলাম আমরা। আমরা নিজেদের ভালোটা একেবারেই বুঝতে চাই না। কেবল দোষ চাপাই, দোষ চাপানোর চেষ্টা করি সরকারের কাঁধে।
তাহলে উপায়? বাঁচবো কী করে আমরা? উপায় দুটি : স্বাস্থ্যবিধি মানতে হবে, স্বাস্থ্যবিধি মানতে হবে এবং স্বাস্থ্যবিধি মানতে হবে। যেটি সরকার একবছর ধরে বলে আসছেন। আর ভ্যাকসিন।
এই ভ্যাকসিন নিয়ে কত যে রটনা। অথচ এটি অক্সফোর্ড এস্ট্রাজেনেকার অতি নিরাপদ একটি ভ্যাকসিন।
শুনুন, আমি একজন চিকিৎসক হিসেবে, জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ হিসেবে, প্রজাতন্ত্রের কর্মচারী হিসেবে, স্বাস্থ্য বিভাগের কর্মী হিসেবে অনুরোধ করি, স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলুন। নইলে কেউই সুরক্ষা দিতে পারবে না আপনাকে। সরকার যথেষ্ট করছেন। করে চলেছেন। আমাদের তো সরকারকে সহযোগিতা করতে হবে, নাকি? আমাদের সুরক্ষা কিন্তু আমাদেরই নিশ্চিত করতে হবে। নইলে ভারতের অবস্থা আমাদেরও দেখতে হবে।
লেখক: ডেপুটি সিভিল সার্জন, পাবনা।

সূত্র: লেখাটি সময় জার্নাল পত্রিকায় প্রকাশিত । লিঙ্ক